এই যুগে মহাপুরুষ মনীষীদের কিছু দরকারী বাণী এবং কেন প্রয়োজন | YOUFESTIVE.COM

জীবনে চলার পথে বহু দুঃখ কষ্ট সামনে আসে। কখনো কখনো আমরা তার মাঝে জীবনের মানে হারিয়ে ফেলি। বিপথে চলে যায়। কখন বেঁচে থাকার আনন্দ ম্লান হয়ে পরে। কিন্তু কেউ না কেউ আমাদের সাহারা দেয়, বাংলার অসংখ্য মহাপুরুষ গণ তাদের মহৎ পরামর্শের মধ্য দিয়ে জীবনে চলার দিক নিদর্শন ঠিক করে দিয়েছেন। এই নিবন্ধের মাধ্যমে আমরা মনীষী দের সেই মহান উক্তি গুলি সামান্য কিছু জানতে পারবো।

আরও পড়ুন :-

লাক্ষাদ্বীপ এর সৌন্দর্য কেমন? তার তথ্য তালাশ ২০২৪

এই অনুচ্ছেদে আমরা নিম্নলিখিত মনীষীদের কিছু উক্তি জানতে পারবো 

ব্রহ্মাকুমারীর উক্তি

শ্রী শ্রী আনন্দমূর্তি
শ্রী  স্বরূপানন্দের বাণী
স্বামী অভেদানন্দ
শ্রী বালক ব্রহ্মচারী মহারাজ
শ্রীমা
স্বামী আত্মানন্দ
শ্রী শ্রী প্রণবানন্দ জী মহারাজ
শ্রী রামকৃষ্ণ
শ্রী শ্রী সারদাদেবী
স্বামী বিবেকানন্দ

আরও পড়ুন : উত্তরবঙ্গের কালীপুজোর জনশ্রুতি

ব্যাংকে সঞ্চিত অর্থের পরিমান সামান্য হলেও যার জীবনে 'পরিতৃপ্তি' আছে সেই যথার্থ সম্পদের অধিকারী।  মনের বন্ধন মুক্তিতেই আসল স্বাধীনতা, আনুষ্ঠানিক ফিতে কেটে তা আসে না।  অন্যকে সুখ দেয়া এক মহান দানশীল কাজ।  প্রফুল্লচিত্তের অধিকারী সদাই উদ্দীপ্ত থাকে, তার সংস্পর্শে লোকের মুখেও তেমনি হাসি ফুটে ওঠে।  হাসিমুখ অনেক আপাত কঠিন কাজকে সহজ করে নেয়া যায়।

Mohamanoberbani
মহা মানবের বাণী 


নিজের উন্নতির জন্য সময় ব্যায় করলে অন্যের সমালোচনার জন্য আর সময় কোথায়।  জীবনের মধুরতাকে আস্বাদন করতে হলে অতীতকে ভুলে যাওয়ার শক্তির অধিকারী হতে হবে।

ব্যর্থ বা অহেতুক কাজ মনকে ভারী ও ক্লান্ত করে, ভালো বা কল্যাণকারী কাজ নিজেকে সুখী, হালকা ও তরতাজা করে।  সর্বদা যারা সুখী থাকে তারা কোনোপ্রকারেই আলস্যকে প্রশ্রয় দেয় না।  আলস্য এক বিরাট পাপ।  আনন্দসমৃদ্ধ জীবনের প্রকৃত ভিত্তিই হচ্ছে ভারসাম্যতা।  এই সত্যটা সর্বদা মনে জাগরুক থাকলে, বর্তমান ও ভবিষৎ জীবন অনেক উজ্জ্বল হয়ে থাকবে।

- ব্রহ্মাকুমারী



জেনেশুনে হোক বা না জেনে হোক, পরমপুরুষকে সবাই ভালোবাসে। যে জেনে শুনে ভালোবাসে তাকে ভক্ত বলা হয়, যে জানে তাকে সাধারণ মানুষ বলে।  আর, সাধারণ মানুষ যখন ভক্তি সম্পর্কে কিছুটা শোনে বা বোঝে তখন সেও ভক্ত হয়ে যায়। কারণ মানুষের স্বাভাবিক গতি ভক্তির দিকে - পরমপুরুষের দিকে। যেমন নদীর স্বাভাবিক গতি সাগরের দিকে। হতে পারে যদি জানে না সে বয়ে চলেছে সাগরের দিকে।  ঠিক এমন ভাবেই অনেক মানুষ আছে, তারা জানে না যে তাদের গতি পরমপুরুষের দিকে, আর প্রতিটি মানুষের মধ্যেই কমবেশি ভক্তি রয়েছে। পরমাত্মাকে পাওয়ার জন্য ভক্তি অত্যাবশ্যাক।  ভক্তি বিনা পরমপুরুষকে পাওয়া যায় না।  এই যে জেনে পরমপুরুষের দিকে চলে - জেনে বা না জেনে চলার মধ্যে যে জেনে বুঝে পরমপুরুষের দিকে চলেছে, তাকে আমি বলছি ভক্ত। 
- শ্রী শ্রী আনন্দমূর্তি 

ঈস্বরে বিশ্বাস কর, তিনি সর্ব শক্তিমান, ক্ষুদ্রাকে বিশ্বাস কর , ছোটোকে মর্যাদা দাও , হেয়কে পূজা কর , তোমার অসাধ্য  কাজ কিছুই থাকিবে না। নিজে ঈস্বরে বিশ্বাসী হও আগে , তারপর ভগবানের কথা অপরকে বলিও। বিস্বাসে যে অবিচল ,  প্রবল হইতে তাহার অধিক সময় লাগে না।  কাম তুচ্ছতা-মুক্ত হইলে প্রেম হইয়া যাই, প্রেম কলংকিত হইলেই কামের রূপ পায়। 

কুসংগের প্রভাব হইতে নিজেকে প্রানপন বিক্রমে বাঁচাইয়া চল। জগৎজোড়া সমস্ত প্রাণীই তোমার বান্ধব , হৃদয়ের প্রেমডোরে বাঁধিয়া তাঁহাদের আকর্ষণ কর।  জীবিকার্জনের পন্থা হইতে পাপকে দূর কোরিয়া দাও - তোমার বংশে মহাপুরুষের জন্ম বিনা সাধনায় সম্ভব হইবে।  অলস কে কর্মঠ কর , বেকারকে কাজ দাও।  চিন্তাহীনের মনে চিন্তার ফোয়ারা ছুটাও , দুশ্চিন্তারকারীর মনে সুচিন্তার সমাবেশ কর।  ইহার হইতে বড়ো জনসেবা আর কিছু নাই। - শ্রী  স্বরূপানন্দ




বিশ্ব প্রকৃতি একটি সুন্দর নিয়মের দ্বারা পরিচালিত হচ্ছে  এই যে সমুদ্রের গর্জন , এই যে ঝড় বৃষ্টি , এই যে শীত - গ্রীষ্ম - বর্ষা হচ্ছে , বরফ গোলে জল হচ্ছে , নিদাগের রাগে সেই জল আবার বাষ্পাকারে মিশে গিয়ে মেঘ হচ্ছে , মেঘ থেকে বৃষ্টি হচ্ছে সেই জল আবার পাহাড়ে গিয়ে বরফ হচ্ছেসব কিছুই শৃঙ্খল ভাবে নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে একটি নিয়মের দ্বারা একটা নিয়মে একটা নির্দেশ মেনেই সব কিছু চলছে  এই নিয়ম টাই সুর  সেটাই গতি তাতে ছন্দ আছে , তাল আছে সেই সুরকে সুরে আনার জন্য , সেই সুরের সাথে যার - যার সুরকে মেলাবার জন্যই সাধনা  এই জন্যই মন্ত্র বা জপ যে নাদ -ধ্বনি হতে এই বিশ্ব সৃষ্টি হয়েছে , অনন্ত রূপের সৃষ্টি হয়েছে , সেই সৃষ্টি ধারা আজ যে তাল দিয়ে চলেছে - সেই তালের শেষ নেই  সেই আদি ধ্বনিকে , সেই অনন্ত সুরকে আয়ত্ত করতে হলে ধ্বনির মাধ্যমেই যেতে হবে তাল দিতে দিতে  সেই সুরের সঙ্গে জীবের সুর সহজাতভাবে একসুরে , এই যুক্ততাই রয়েছে কিন্তু সংস্কার বদ্ধ জীব এমনি তা বুজতে পারে না বলেই সেই মহা সুরকে আনার জন্য , তার সাথে মিশে একাকার হওয়ার জন্য এতো প্রচেষ্টা  জানা জিনিসকে জাগিয়ে জেনে যাওয়ার জন্যই যাবতীয় সাধনা 

জন্ম যখন নিয়েছ, বিশ্ব রহস্য জানবার জন্যই এসোছো।  ফুটবার জন্যই ফুল, গাছ হবে বলে বীজ।  শুনতে যখন পাচ্ছ , দেখতে যখন অসুবিধে হচ্ছে না , সুগন্ধ নেবার ক্ষমতা যখন রয়েছে - যন্ত্র তখন ঠিকই আছে।  বিশ্ব রহস্য তাই ঠিকই ধরা পড়বে।  চাই একটু চর্চা। প্রাণ ভোরে মন্ত্রের সুরটি , প্রববের সুরটিই বাজাতে হবে।  নিজেকে নিজে জানার জন্যই সৃষ্টির অনন্ত সুরের মাঝে নিজেকে ছেড়ে দিতে হবে।  

শ্রী বালক ব্রহ্মচারী মহারাজ 

 

যদি একটু নিজেকে লক্ষ কর তো দেখবে, কিছু একটা তোমাকে এদিকে টানছে, আর একটা তোমাকে ওদিকে টানছে, আর তারপর ওই একটা অস্পষ্টতার ভাব, যেন তোমায় ঘিরে রেখেছে , তুলোর পাঁজর মতন , মেঘের মতন কিছু রয়েছে, তাই কিছুই পরিষ্কার নয়।  লেখাপড়া - করা এ ছাড়া আর কোনও সার্থকতা নেই।  মনের এই ক্ষমতাকে স্পটিক স্বছ করে, যেন দানা বেঁধে তোলে।  কারণ তুমি যা কিছুই শিখলে সেগুলোকে যদি হাতে কলমে কাজে করে না দেখো অথবা যদি আরো গভীরভাবে অনুশীলন না করো , তাহলে যা শিখবে তার অন্তত অর্ধেকটা ভুলে যাবে, এবং যতই দিন যাবে ততই তা মুছে যাবে।  কিন্তু একটা জিনিস থেকে যাবে, তোমার চিন্তাকে স্পোটিকএর মতো স্বছ জমাট করার সামর্থ লাভ করবে, সেটাকে নির্মল , সুস্পষ্ট , সঠিক এবং সংগঠিত করে গড়ে তুলবে। ক্লাসের পড়া তৈরি করার এই যথার্থ সার্থকতা, তা তোমার মস্তিষ্কের সামর্থকে সুগঠিত করে তোলে।
- শ্রীমা



ক্রোধ মানুষকে উদ্ভ্রান্ত , বিভ্রান্ত্র করে।  এমন কি বিজ্ঞ প্রাজ্ঞ মানুষ কেও একেবারে মুহূর্তের মধ্যে অমানুষ করিয়া ফেলে , ক্রোধান্ধ ব্যাক্তি নিমেষের মধ্যে আত্মা সম্বিৎ হারায় হিতাহিত জ্ঞান শূন্য হয় এবং নানা প্রকার অঘটন ঘটায়  ও অনার্থের সৃষ্টি করে।  ক্রোধান্ধ ব্যাক্তি যে শুধু তাহার ক্ষতি করে তাহা নয় , শক্তি ও ক্ষমতার তারতম্ম অনুসারে দেশ , জাতি , সমাজ , পরিবারের ক্ষতি সাধন করে , এমন কি একেবারে ছারখার কোরিয়া দেয়।  

তুমি কি দেখিতে ও বুঝেটি পারিতেছো না যে , ক্রোধের ফলেই তোমার পরম অন্তরঙ্গ সুহৃদ তোমার একান্ত ঘনিষ্ট আত্মীয় ও আপনার জন একে একে তোমাকে পরিত্যাগ করিয়া দূরে সরিয়া যাইতেছে ? যাহারা একদিন তোমার সঙ্গে থাকিয়া তোমার শক্তি ও সাহস ও উৎসাহ বৃদ্ধি করিয়া জীবন - সংগ্রামএ জয়ী করিয়া তুলিত তাহারাই তোমাকে সহায় - সম্পদহীন দুর্বল এবং শত্রুকে প্রবল পরাক্রমশালী বলিষ্ঠ ও সবল কোরিয়া তুলিতেছে।  ধীরে ধীরে তোমার প্রভাব প্রতিপত্তি পদমর্যাদা ও জনপ্রিয়তা হ্রাস পাওয়ায় তুমি নিস্তেজ নিঃস্ব ও অসহায় হইয়া পরিতেছো। 

এখন ও সময় আছে।  ক্রোধান্ধ অবস্থায় অনুষ্টিত তোমার আচরণ সমূহ পর্যালোচনা কর।  অনুতাপ অনুশোচনার অনলে সমস্ত বিরোধ বিদ্বেষ ভস্মীভূত করিয়া ফেল।  মহৎ ব্যাক্তিদের উপদেশ অনুসরণ করিয়া চলিতে অভ্যস্ত হও।  দেখবে যাহারা তোমার থেকে দূরে সরিয়ে গিয়েছিলো তাহারাই আবার নিকটে আগাইয়া আসিতেছে , যাহারা তোমার নিন্দায় শত মুখ ছিল তাহারাই আবার তোমার প্রসংসাই সাহাস্রমুখ হইয়া উঠিতেছে , যাহারা তোমার গুনকেও দোষ বলিয়া প্রতিপন্ন করিত তাহারাই আবার তোমার গুনের প্রশংসায় মুখর।  শ্রী গুরু ভগবানের আশীর্বাদ প্রতিনিয়ত অজস্র ধারায় তোমার উপর বর্ষিত হইতেছে।  

- স্বামী আত্মানন্দ 


ভাবের দোয়াই দিয়া কখনো আলস্য - নিদ্রা - তন্দ্রার প্রশয় দিও না।  অবস্থা পরিবর্তনের মধ্যে দিয়ে মানুষ গড়িয়া উঠে।  যে চিন্তা - ভাবনা তোমার মনকে নিচ ও দুর্বল করে তাহা অবিলম্বে পরিহার কর।  ব্যাধিকে ব্যাধি মনে করিও না।  ইহা তোমাদের কঠোর তপস্যা, মহা পরীক্ষা। দুঃখ - দৈন , বিপদাপদ মানুষের জীবনে আসিয়াই থাকে।  সুতরাং উহাতে বিচলিত হইলে চলিবে না।  


মানুষের অনেক অবস্থা বৈচিত্র্যয়ের ভিতর দিয়া উন্নতির পথে অগ্রসর হইতে হয়।  তোমাদের ভিতর বিপুল বিক্রম ও প্রবল পরাক্রম আছে।  তাহার অনুশীলনে আত্মানিয়োগ করিতে হইবে।  কাপুরুষের মতো নিচেষ্টভাবে শুধু ভাবিয়া ভাবিয়া কাল কাটাইলে চলিবে না।  বিপদে অধীর হইও না।  ধৈর্য অবলম্বন করিয়া কর্তব্য সম্পাদন করিয়া যাও। একদিন আত্মশক্তি দেখিয়া স্তম্ভিত হইবে।  সর্বদা খুব কঠোর নিয়ম পালন করিয়া চলিবে। তাহা হইলে এই কঠোরতায় তোমাদের জীবনকে সর্বদা পঙ্কিত আবহায়া হইতে রক্ষা করিবে। 

- শ্রী শ্রী প্রণবানন্দ 

জীব চার প্রকারবদ্ধজীব , মুমুক্ষুজীব , মুক্তজীব নিত্যজীব।  নিত্যজীব জীবন নারোদাদি। এরা সংসারে থাকে জীবের মঙ্গলের জন্য , জীব দিগকে শিক্ষা দেয়ার জন্য। বদ্ধজীব - বিষয়ে আসক্ত হয়ে থাকে, আর ভগবান কে ভুলে থাকে , ভুলেও ভগবানের চিন্তা করে না।  মুমুক্ষুজীব - যারা মুক্ত হওয়ার ইচ্ছা করে।  কিন্তু তাদের মধ্যে কেউ মুক্ত হতে পারে, কেই পারে না। মুক্তজীব যারা সংসারের কামিনী - কাঞ্চনে আবদ্ধ নয়। যেমন সাধু মোহন্ত রাযাদের বিষয় বুদ্ধি নাই, আর যারা সারা  সর্বদা হরি পাদপদ্ম চিন্তা করে। 

- শ্রী রামকৃষ্ণ 


কেউ যদি তোমাকে ভালো না বলে তাতে মন খারাপ করো না।  কারণ এক জীবনে সবার কাছে ভালো হয় যায় না। কষ্ট ছাড়া কখনো উন্নতি করা যায় না।  ঈশ্বর ইচ্ছা ছাড়া কিছুই হওয়ার সাধ্য নেই।  যখন জীবনে সুসময় আসে , তখন ধানচিন্তা আসে , সব সরে যেতে হবে।  কারণ ক্রমানুসারে সৎ যোগাযোগ হয়।, আবার কর্মের দ্বারা কর্মের খণ্ডন হয়। ধ্যান , জপ ও ঈশ্বর চিন্তায় পাপ কাটে। কাজের সঙ্গে সকল সন্ধে ধ্যান , জপ - ধ্যান না করলে , কি করছো না করছো বুঝবে কি করে ? দেখো মা যেখান দিয়ে যাবে তার চতুর্দিকে কি হচ্ছে না হচ্ছে তা সব দেখে রাখবে।  আর যেখানে থাকবে সেখানকার সব খবরগুলি জানা থাকা চাই, কিন্তু কাউকে কিছু বলবে না।  ঠাকুর এবার এসেছেন ধনী -নির্ধন - পন্ডিত - মূর্খ সকলকে উদ্ধার করতে ; মলয়ের হাওয়া খুব বইছে, যে একটু পাল তুলে দেবে স্মরণগতভাবে সেই ধন্য হয়ে যাবে।  যিনি ব্রহ্ম , তিনিই শক্তি তিনিই মা।  দরকার নেই ফুল, চন্দন , ধুপ , বাতি , উপাচারের।  মেক আপন করে পেতে শুধু মনটাকে দাও তাঁর কাছে।  ৪র্থ

- শ্রী শ্রী সারদাদেবী


মনের শক্তি সূর্যের কিরণের মতো , যখন এটি এক জায়গায় কেন্দ্রীভূত হয় তখনই এটি চক চক  করে ওঠে। যেই রকম আপনি ভাববেন ঠিক সেই রকম আপনি হয়ে যাবেন। যদি আপনি নিজেকে দুর্বল হিসেবে বিবেচনা করেন তাহলে আপনি দুর্বল হয়ে যাবেন আর আপনি যদি নিজেকে শক্তিশালী মনে করেন , তাহলে আপনি শক্তিশালী হয়ে উঠবেন। 


শক্তিই জীবন , দুর্বলতা মৃত্যু , বিস্তার জীবন , সংকোচন মৃত্যু , প্রেম জীবন , ঘৃণা মৃত্যু। প্রত্যেকটি ধারণ যা আপনাকে দৃঢ় করে সেটাকে আপন করে নেয়া উচিত এবং প্রত্যেকটি ধারণা যা আপনাকে দুর্বল করে দেয় , তা প্রত্যাখ্যান করে উচিত।  সব শক্তিই আপনার কাছে আছে সেটার উপর বিশ্বাস রাখুন , ইটা বিশ্বাস করবেন না যে আপনি দূর্বল। দাঁড়ান এবং আপনার মধ্যেকার দৈবত্বকে চিনতে শিখুন। অন্য কারোর জন্য অপেক্ষা করো না , তুমি যা করতে পারো সেটা করো। কিন্তু অন্যের উপর আশা করো না। 

- স্বামী বিবেকানন্দ



Tags: YouFestive Maha manaber bani, mahapuruser bani YouFestive amrito katha, maha manaber bani, Swami Avedanander bani, Sri Sri Ram Thakurer bani, Risi Arabinder bani, bani katha, quotes of monk, quotes of Bengali monks, YouFestive mahapuruser katha, Swami Paramanander Bani, Maharsree der patha nirdesika.

YouFestive Bani, Bramaha Kumarir Bani, Sri Ananda Murtir Bani, Ram Thakurer Bani, Bani Katha, Moha Puruser Bani, Amirita Katha.

YouFestive Maha manaber bani, mahapuruser bani, YouFestive amrito katha samagra, maha manaber bani samagra, Swami Avedanajir bani, Sri Sri Ram Thakurer bani, Risi Arabinder bani, bani katha, quotes of monk, quotes of Bengali monks, YouFestive mahapuruser katha, Swami Paramanander Bani, Maharsree der patha nirdesika.

Tags: Monisider ukti, monisider amrito katha, edik odik monisider ukti, mahapuruser ukti, maha puruser bani, edik odik bani dhara, swamijider ukti, quotes of swamiji, Banglar maha puruser ukti, sri maar bani, edik odik sree mar bani.

1 Comments

Previous Post Next Post